এম আর শাফিন | রবিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২০ | পড়া হয়েছে 129 বার
ভাসানচরে এক লাখ মানুষের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি করেছে বাংলাদেশ। অবশ্য অনেকেরই শংঙ্কা ছিলো, ভাসানচর মানুষের বসবাসের জন্য উপযোগী কি না?
স্থানীয়দের কাছে ঠেঙ্গার চর নামে পরিচিত মেঘনার মোহনায় জেগে ওঠা এই দ্বীপে আগে থেকেই বসবাস ছিল রাখাল ও জেলেদের।
কোন সুযোগ-সুবিধা ছাড়াই বহু বছর ধরে হাজার হাজর গরু-মহিষ নিয়ে এখানে বসবাস করছেন একদল রাখাল।
ভাসান চরে বসবসাকারী রাখালরা জানান, আমরা যখন আসি এখানে তেমন কোন সুযোগ সুবিধা ছিলো না। এখন অনেক কিছু হয়েগেছে। বহুত রকমের সুযোগ সুবিধা পাচ্ছি আমরা। গরু-মহিষ থেকে প্রতিদিন ৪-৫’শ কেজি দুধ হয় বলেও জানান রাখলরা।
হাজার হাজার মহিষ গরু পালনের বিশাল চারণ ভূমি ভাসান চর। অনেক বছর ধরেই দশ বারো হাজার গরু মহিষ পালন করা হচ্ছে। তবে এই সম্পদের সঠিক ব্যবহার এখন করা যায় না।
সে দিক থেকে কর্মসংস্থানের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে ভাসান চরে।
শুধু বসবাস নয় নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে জীবিকার অপার সম্ভবনা যাচাই-বাছাই করা হয়েছে । চার ধাপের সুরক্ষা নিশ্চিত করে গড়ে তোলা হয়েছে পরিকল্পিত এক নগরী।
মিঠা পানির লোকারয়ে গবাদিপশু-পাখি পালন সুযোগের বিস্তর সুযোগ রয়েছে।
সব ধরনের ফসল ফলার জন্যও এই চরের মাটি-পানি ও বাতাস বেশ উপযোগী।
রোহিঙ্গারা ভাসান চরে অবস্থানকালে কর্মসংস্থানের সুযোগ পাবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১১:৫০ অপরাহ্ণ | রবিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২০
জাপানের প্রথম অনলাইন বাংলা পত্রিকা | Omar Saha